চলুন জেনে নেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে সাধারন প্রশ্ন ও উত্তর। বিভিন্ন ধরনের সরকারি চাকরি এডমিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শর্ট প্রশ্নব্যাংক। The Post Books
- মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞা প্রদান করে সর্বপ্রথম গেজেট প্রকাশ করা হয় বিগত ২৬/০৮/১৯৭২ইং তারিখে
- মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর স্থাপিত হয় ১৯৯৬ সালে।
- মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর যেখানে অবস্থিত – ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত।
- মুক্তিযুদ্ধের সর্বোচ্চ তৎক্ষ গীত (ঢাকার নিকুঞ্জে অবস্থিত)।
- মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বিজয় কেতন যেখানে অবস্থিত – ঢাকা সেনানিবাস।
- ঢাকা সেনানিবাসে আগঢ়তলা ষড়যন্ত্র মামলার স্মৃতি বিজড়িত জাদুঘরটির নাম – বঙ্গবন্ধু জাদুঘর।
- বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত ভারতীয় বিমান – ডাকোটা।
- মুক্তিযুদ্ধের স্মারক 'শিখা চিরন্তন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত।
- মুক্তিযুদ্ধের সংরক্ষিত স্থান "শহী" – নাটোর জেলাৱা অবস্থিত।
- মুক্তিযুদ্ধে 'ক্র্যাক প্লাটুন' যে শহরে সক্রিয় ছিল ঢাকা।
- স্বাধীন সর্বশেষ শত্রুমুক্ত জেলা- ঢাকা।
- বাংলা যে সনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে – ১৩৭৮।
- ভাষা আন্দোলন পূর্ব বাংলায় যে ভাবাদর্শ ছড়িয়ে দেয় বাঙালি জাতীয়তাবাদ।
- পোড়ামাটি-নীতি যে বাহিনীর জন্য প্রযোজ্য ছিল – পাকিস্তান সেনাবাহিনী।
- অপারেশন সার্চলাইট-এর পরিকল্পনাকারীর নাম রাফরমান আলী।
- মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধ বিষয়ক কৌশল যে নামে পরিচিত – তেলিয়াপাড়া স্ট্রাটেজি।
- মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠিত হয়েছিল বিগত ২১/১১/১৯৭১ইং তারিখে।
- 'মুজিব বাহিনী গঠিত হয়েছিল যুবকদের নিয়ে
- বাংলাদেশর মহান মুক্তিযুদ্ধে ফোর্স বা ব্রিগেড ছিল- 068 (Z Force, K Force এবং S Force)।
- মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকার গেরিলা বাহিনীর নাম ছিল – ক্র্যাক প্লাটুন.
- মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্বদলীয় উপদেষ্টা কমিটির সদস্য সংখ্যা ছিল – ০৮ জন।
- মুজিবনগর সরকারের sororasto montri ছিলেন এ এইচ এম কামারুজ্জামা
- মুজিবনগর সরকারের প্রাণ ও পুনর্বাসী ছিলেন- এ এইচ এম কামারুজ্জ
- মুজিবনগর সরকারের কৃষিমন্ত্রী ছিলেন – এ এইচ এম কামারুজ্জামান।
- মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আব্দুল মান্নান।
১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
- মুক্তিযুদ্ধে সর্বশেষ শহীদ হন যে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরপ্রতীক' খেতাবপ্রাপ্ত নারীদ্বয়ের নাম তারামন বিবি এবং সিতারা বেগম। 'মুক্তিৰেটি' নামে পরিচিত বীর মুক্তিযোদ্ধা কাঁকন বিলি যে সম্প্রদায়ের ছিলেন – শাসিয়া বীরপ্রতীক তারামন দিবি যে সেক্টরে যুদ্ধ করেন – ১১নং সেক্টর।
- একমাত্রা খেতাবপ্রাপ্ত উপজাতি মুক্তিযোদ্ধার নাম – ইউ কে চিং।
- মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলা যে সেক্টরের অধীনে ছিল – ০৮নং সেক্টর।
- মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা যে সেক্টরের অধীনে ছিল– ০৯নং সেক্টর।
- মুক্তিযুদ্ধের সময় যে সেক্টরটি ছিল ব্যতিক্রমধর্মী - ১০নং সেক্টর (নৌ সেক্টর)।
- মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ০২নং সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ।
- পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীকে সমর্থন জানিয়ে সর্বপ্রথম রাজাকার বাহিনী গঠিত হয় খুলনা জেলায়।
বানী লেখক সাংবাদিকবৃন্দের সাহিত্য ও প্রতিবেদন
- ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে যে দেশটি বাংলাদেশের পক্ষে 'ভেটো' প্রদান করেছিল রাশিয়া।
- ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ভারতীয় সেনা অফিসার জগজিৎ সিং অরোরাকে বাংলাদেশ সরকার বীরপ্রতীক' খেতাবে দেয়।
- ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ প্রত্যক্ষকার ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার সাংবাদিকদের স্মৃতিচারণামূলক গ্রন্থ "বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ"।
- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে কনসাল জেনারেলের দায়িত্বে ছিলেন – Archer Kent [Bloud (১৯২৩-২০০৪)।
- "The Blood Telegram: Nixon Kissinger and a Forgotten Genocide" বইটির রচয়িতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অধ্যাপক Gary | Bass মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছে বাংলাদেশ থেকে পাঠানো তারবার্তা নিয়ে লেখা The Blood. Telegram: Nixon, Kissinger and a Forgotten
- Genocide নামক বইটির লেখক – Gary 1 Bass |
- Tanks Crush Revot in Pakistan হলো বিদ্যাপ্ত সাংবাদিক সাইমন ড্রিং-এর মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রতিবেদন। বিবিসি-এর যে সাংবাদিক মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সংবাদ প্রচার করেছিলেন মার্ক ঢালি। Bangladesh Nationalum in the Revolutine নামক বইটির লেখক – Bernard-Henri Lovy ( দার্শনিক ও সাংবাদিক)।
- Lats Index Ronge হলো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কেন্দ্রিক ফ্রান্সের লেখক বামার্চ হেনরি লেভি কর্তৃক রচিত একটি গ্রন্থ।
- রবার্ট রাদার্স কর্তৃক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র The Country Made For Bangladesh
- কনসার্ট ফর বাংলাদেশ' অনুষ্ঠিত হয়েছিল মার্কিন নয়র্ক শহরে। লন্ডন ভিত্তিক যে এপটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবিক সহায়তা প্রদান করেছিল সেটির নাম Operation Demega উপস্থাপনায়৷ শ্যামল কান্তি বিশ্বাণ (সাবে শিক্ষার্থী যোগাযোগ খানি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), উপ-পরিচালক, বাংলাদেশ হক, প্রধান কার্যালয়
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস, তাছ, কাব্যতয় এবং কাব্যনাট্য
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর লিখিত প্রথম ও প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস – জাহান্নাম হইতে বিদায়'। 'জলাঙ্গী' হলো – শওকত ওসমান রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
- 'নামহীন গোত্রহীন' হলো – হাসান আজিজুল হক রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গাছ।
- 'অবেলায় অসম', 'যুদ্ধে যাবো', 'উত্তরকাণ' এবং যুদ্ধ হলো চার আমজাদ হোসেন রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
- 'শ্বেতপন্থ' হলো – তাবারক হোসেন রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
- 'একটি কালো মেয়ের কথা হলো মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে দেখা একটি উপন্যাস।
- 'নেকড়ে অরণ্য" হলো – মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা একটি উপন্যাস।
- 'হাঙর নদী যেনো হলো মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা একটি উপন্যাস।
- 'পাঁচ' হলো – মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক) শেখা রশীদ হায়দারের একটি উপন্যাস।
- "বকুলপুরের স্বাধীনতা” মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক গ্রন্থটির লেখক – নাট্যকার মমতাজ উদ্দিন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালেই রচিত হয়েছিল যে উপন্যাস – রাইফেল রোটি আওরাত (ঔপন্যাসিক আনোর পাশ)। 'রাইফেল রোটি আওরাত' উপন্যাসটির আখ্যানকেন্দ্র হলো বিশ্ববিদ্যালয়।
- "কাকতাড়ুয়া' হলো ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পটভূমির ওপর ঔপন্যাসিক সেলিনা হোসেন রচিত শীর্ষক উপন্যাস। > 'গেরিলা ও বীরাঙ্গনা' হলো ঔপন্যাসিক সেলিনা হোসেন রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ।
- ‘আমার একাত্তর হলো – প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের একটি আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ। 'দক্ষ প্রাণের বিনিময়ে' হলো- মেজর রফিকুল ইসলাম রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ। "Making of a Nation Bangladesh' এছুটির রচয়িতা নুরুল ইসলাম।
- 'বাংলাদেশ কথা করা (মুক্তিযুদ্ধের উপর লিখিত প্রবন্ধ) শীর্ষক গ্রন্থের রচয়িতা – প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আব্দুল গাফফার চৌধুরী। 'একাত্তরের দিনগুলি' লেখক
- 'একাত্তরের জননী' শীর্ষক গ্রন্থের লেখক ম 'মুক্তিযুদ্ধে নারী' শীর্ষক গ্রন্থটির রচয়িতা – মালেকা বেগম।
- 'ধর্মী শিবির থেকে হলো – মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা কবি শামসুর রহমানের একটি কাব্যগ্রন্থ। -
- 'যখন উদাত সঙ্গীন' হলো মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা হাসান হাফিজুর রহমানের একটি কাবরাছ।
- পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় হলো- সৈয়দ শামসুল হক রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কাব্যনাট্য। এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তাঁর শ্রেষ্ঠ সময় পাইনটির রচয়িতা – কবি হেলাল হাফিজ।
- আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা এনে দেৱ এ কথা বলেছিলেন – নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু।
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র এবং গান
- মুক্তিযুদ্ধপূর্ব যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেয়া (নির্মাতা/পরিচালক জহির 'জীবন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র 'ওরা ১১ জন' (পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম এবং প্রযোজক মাসুদ পারভেজ (সোহেল রানা)|| রায়হান)।
- স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ওরা ১১জন ছলচ্চিত্রটির পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম।
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র 'আবার তোরা মানুষ হ' পরিচালনা করেছেন মান আতাউর রহমান।
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র 'জীবনঢুলী' পরিচালনা করেছেন তানভীর মোকাম্মেল।
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক 'ভুবন মাঝি' চলচ্চিত্র পরিচালক – ফাখরুল আরেফিন খান।
- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক দেশাহবোধক গান 'জয় বাংলা বাংলার জয়' কথাগুলো লিখেছেন – গাজী মাজহারুল আনোয়ার।
- মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি' শীর্ষক গানটির গীতিকার গোবিন্দ হালদার।
Thanks for reading
@copyright by The Post Books
0 Comments